বৃহস্পতিবার, ১২ Jun ২০২৫, ০২:১০ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
কুয়াকাটার সৌন্দর্য হারাচ্ছে হোটেলের বর্জ্যে

কুয়াকাটার সৌন্দর্য হারাচ্ছে হোটেলের বর্জ্যে

কলাপাড়া প্রতিনিধি ॥ হোটেলের বর্জ্যে সৌন্দর্য হারাচ্ছে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার বেলাভূমি খ্যাত সাগরকন্যা কুয়াকাটা। অভিযোগ আছে, কুয়াকাটার আশেপাশের প্রতিটি খাবার হোটেলের ময়লা যেখানে সেখানে ফেলা হচ্ছে। এতে বাতাসে দুর্গন্ধে পরিবেশ নষ্টসহ বিভিন্ন ধরণের রোগবাহী জীবাণু ছড়ানোর আশঙ্কা করছেন স্থানীয় সচেতন মহল। পৌরসভার ময়লার গাড়ি নিয়মিত না আসায় যেখানে সেখানে ময়লা ফেলার কথা স্বীকার করেছেন হোটেল মালিকরা। এদিকে এর দায়ভার নিতে রাজি নয় স্থানীয় পৌরসভা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কুয়াকাটার চৌরাস্তা থেকে সি-বিচে যাওয়ার পশ্চিম পাশে মা-বাবার দোয়া, মায়ের দোয়া, পটুয়াখালী হোটেল, হোটেল বামনা, হোটেল মায়ের দোয়া-২, হোটেল বৈশাখী, হোটেল নিউ বৈশাখী ও খাবার ঘরসহ অনেক খাবার হোটেল রয়েছে। এসব হোটেলের খাবারের উচ্ছিষ্ট ও ময়লা নিজ নিজ হোটেলের পেছনের বিচে ফেলা হচ্ছে। দীর্ঘদিনের জমে থাকা ময়লার স্তুপ হতে দূর্গন্ধ বিচের চারপাশে ছড়িয়ে পড়ছে। ফলে বাতাসের সঙ্গে জীবাণু দ্বারা খুব সহজেই আক্রান্ত হচ্ছে পর্যটকসহ স্থানীয়রা। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ তারা। এছাড়া স্তুপের ময়লা থেকে মাছি ও অন্যান্য জীবাণু হোটেলের খাবারে বসে। এতে খাবারের মান নষ্টসহ বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে পর্যটক ও স্থানীয়রা। কুয়াকাটা খাবার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি ও খাবার ঘর হোটেলের মালিক সেলিম মুন্সি জানান, আগে নিয়মিত পৌরসভার ময়লার গাড়ি এসে হোটেলের ময়লা নিয়ে যেত। করোনা পরিস্থিতির পর থেকে ময়লার ছোট গাড়ি এলেও বড় গাড়ি আসে না। ছোট গাড়িতে হোটেলের উচ্ছিষ্ট নিতে চায় না। তাছাড়া, ময়লা ফেলার জন্য পৌরসভা থেকে নির্দিষ্ট কোনো জায়াগাও দেওয়া হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই হোটেলের পেছনে ময়লা ফেলতে হচ্ছে। পৌরসভার তরফ থেকে ময়লার গাড়ি নিয়মিত করার আবেদন জানান তিনি।
একই কথা বলেন বামনা হোটেলের মালিক স্বপন হাওলাদারও। এ বিষয়ে কুয়াকাটা পৌর মেয়র বারেক মোল্লা জানান, ময়লার গাড়ি নিয়মিত যাচ্ছে। তারপরেও কোনো অনিয়ম হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com